শিরোনাম :
সাপ্তাহিক আলোর মনি পত্রিকার অনলাইন ভার্সনে আপনাকে স্বাগতম। # সারাবিশ্বের সর্বশেষ সংবাদ পড়তে আমাদের সঙ্গেই থাকুন। -ধন্যবাদ।
শিরোনাম :
তিস্তা মেগা প্রকল্প বাস্তবায়নের দাবিতে মশাল প্রজ্জ্বলন ও বিক্ষোভ কর্মসূচির নেতৃত্ব দেন অধ্যক্ষ আসাদুল হাবিব দুলু লালমনিরহাটে জুলাই সনদের খসড়া নিয়ে সংবাদ সম্মেলন চলমান বিভিন্ন ঘটনা নিয়ে লালমনিরহাটে প্রতিবাদ সমাবেশ র‌্যাবের অভিযানে বিপুল পরিমাণ গাঁজা ও ইজিবাইক জব্দ কালবেলা ৩য় পেরিয়ে ৪র্থ বর্ষে পদার্পণে আলোচনা সভা ও কেককাটা অনুষ্ঠিত মার্শাল আর্ট কন্যা সান্ত্বনার নেতৃত্বে ইটালিতে বাংলাদেশের বিশাল সফলতা: স্বর্ণ, রৌপ্য ও ব্রোঞ্জসহ ৯টি পদক অর্জন লালমনিরহাটে জামায়াতের মানববন্ধন বিএসটিআই’র মোবাইল কোর্টে ৩টি প্রতিষ্ঠানকে ১৫ হাজার টাকা জরিমানা লালমনিরহাটে প্রগতি লাইফ ইন্স্যুরেন্স পিএলসি’র চেক হস্তান্তর লালমনিরহাটে পালিত হলো বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস
দুই জেলার মানুষের ভরসা একটি কমিউনিটি ক্লিনিক : ক্লিনিকটি যেন নিজেই রুগী

দুই জেলার মানুষের ভরসা একটি কমিউনিটি ক্লিনিক : ক্লিনিকটি যেন নিজেই রুগী

আলোর মনি ডটকম ডেস্ক রিপোর্ট: লালমনিরহাট জেলার লালমনিরহাট সদর উপজেলা ও কুড়িগ্রাম জেলার ফুলবাড়ি উপজেলার চর অঞ্চলের কয়েক গ্রামের হাজারো মানুষ চিকিৎসা নেন একটি  মাত্র কমিউনিটি ক্লিনিকে।

 

লালমনিরহাট সদর উপজেলার বড়বাড়ি ইউনিয়নের চর বুদারু, ভেরভেরি, বড় বাসুরিয়া, ছোট বাসুরিয়া, কাইম বাসুরিয়া, পেটফিকার চর, সোনাতোলা, খেদাবাগ, ফকির পাড়া, বিদ্যাবাগিস এবং কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ি উপজেলার বড়ভিটা ইউনিয়নের মেকলী, কাশিয়াবাড়ির চর ও ধনীরাম এলাকার কয়েক হাজার মানুষের ভরসা বড়বাসুরিয়া কমিউনিটি ক্লিনিকটি।

বড়বাসুরিয়া কমিউনিটি ক্লিনিকে গিয়ে দেখা যায়, ভবনের অবস্থা খুব জরাজীর্ণ। চর অঞ্চলের কয়েক হাজার মানুষের ভরসা ক্লিনিকটি যেন নিজেই রুগী সেজে দাঁড়িয়ে রয়েছে।

 

সেখানকার কর্মরত স্বাস্থ্য সহকারী সাইদুল রহমান বলেন, ২০১৭ সালের বন্যায় ক্লিনিকের ভিতরে ৫-৬ ফুট পানি উঠেছিল, তাছাড়া ও প্রতিবছর বন্যার পানি যেন ক্লিনিকটিকে ছাড়ছেই না, সে সময় থেকে বৃষ্টি হলেই ভিতরের সবকিছু ভিজে যায়। পাশের লেবার রুমের টিনের চালাটি দিয়ে আকাশ দেখা যায়।

 

বড়বাসুরিয়া কমিউনিটি ক্লিনিকের (সিএইচসিপি) মিজানুর রহমান বলেন, এখানে যা ঔষধ সাপ্লাই দেওয়া হয় তা দিয়ে ক্লিনিক চালানো সম্ভব হয়না, পাশের উপজেলা রাজারহাট ছিনাইয়ের একতা বাজারের কমিউনিটি ক্লিনিকটি ধসে যাওয়ার ফলে অন্যের বাড়িতে সিসির সেবা চালু রাখার কারনে সবধরনের রুগী সেখানে যেতে পারেনা। ফলে মানুষের দুর্ভোগ বেড়ে যাওয়ায় আমাদের এখানে চাপ অনেক গুণ বেড়েছে। অবকাঠামো মেরামত ও ঔষধের পরিমান আরও বাড়ানো দরকার। স্থানীয় এলাকাবাসীর জোড়ালো দাবি যাতে, উক্ত সিসিতে কিছু সংখ্যক সেচ্ছাসেবক ও আয়া নিয়োগ করে সেবা প্রদান করা হয় যাতে আমাদের দুর্ভোগ কমে যায়।

 

বড়বাসুড়িয়া এলাকার শফিকুল ইসলাম বলেন, আমরা প্রায়ই দেখি রুম পরিস্কার করা থেকে শুরু করে যাবতীয় কাজ (সিএইচসিপি) নিজেই করেন।

সংবাদটি শেয়ার করুন




এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা ও ছবি অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি
Design & Developed by Freelancer Zone